খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৫, ২৬ কার্তিক, ১৪৩২

রাবিতে ‘এমপাওয়ারিং ইয়ুথ ফর ইকোনোমিক রেভ্যুলেশন’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার

ত্বাসীন সিদ্দিকা রূপা, রাবি
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫, ৪:১৯ অপরাহ্ণ
রাবিতে ‘এমপাওয়ারিং ইয়ুথ ফর ইকোনোমিক রেভ্যুলেশন’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ‘এমপাওয়ারিং ইয়ুথ ফর ইকোনোমিক রেভ্যুলেশন’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল’ (আইকিউএসি) রাবি’র উদ্যোগে এই আয়োজন করা হয়।

রোববার (২০ জুলাই) সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি সেমিনারের আগে অনুষ্ঠিত হওয়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেজ আইডিয়া কম্পিটিশন (রুবিক) এর বিজয়ী দুটি দল তাদের প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করে এবং তাদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়৷

এ আয়োজনে বক্তারা তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, উদ্যোক্তা তৈরি এবং টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তাঁরা বলেন, অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটাতে হলে তরুণদের শুধু চাকরি প্রত্যাশী না হয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এছাড়া, টেকসই উন্নয়ন ও আত্মনির্ভর অর্থনীতি গঠনে তরুণ সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ অনিবার্য।

সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মাসুমা হাবিব। তিনি বলেন, ‘উদ্যোক্তা হতে হলে প্রয়োজন সাহস, সৃজনশীলতা, পর্যবেক্ষণক্ষমতা, দক্ষতা এবং লেগে থাকার ধৈর্য। শুরুটা ছোট হলেও লক্ষ্যটা বড় রাখতে হবে। আইডিয়া জেনারেট করে তার সঙ্গে লেগে থাকতে পারলেই সফলতা আসবে। আমাদের দেশে ৫ কোটি তরুণ রয়েছে, যারা আমাদের ভবিষ্যৎ। একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, প্রতিবছর প্রায় ২২ হাজার তরুণ বিভিন্ন কর্মের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। কেউ ক্যাম্পাসে বই কিংবা পিঠা বিক্রি করেও উদ্যোক্তা হয়ে যাচ্ছে। উদ্যোক্তা হতে হলে শুরুর সঙ্গে সঙ্গে শেষটাও কল্পনায় দেখতে জানতে হবে। সফল হতে হলে নিয়মনিষ্ঠা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা উদ্যোক্তা হও বা যা-ই হও না কেন, সততার সঙ্গে সফল হতে হবে।’

সেমিনারের সভাপতি রাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড’ এই টার্মটা বারবার আসছে। এটা হচ্ছে, একটা রাষ্ট্রের যে জনগোষ্ঠী আছে, তার মধ্যে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর অংশটা কত—তার একটা হিসাব। এ অংশটা যত বেশি হয়, সেই রাষ্ট্র তার দক্ষ জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগিয়ে জাতীয় উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যায়। আমরা যদি নরওয়ে, জাপান, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, নেদারল্যান্ডসের কথা বলি—তারা অনেক উন্নত দেশ হলেও মহা বিপদে আছে। বিপদটা হলো, তারা এই ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড’-এর দিকটাতে ভীষণভাবে পিছিয়ে। তাদের সবচেয়ে বড় চিন্তা হলো, ৬০ থেকে ৮০ বছর বয়সের যে জনগোষ্ঠী এবং যারা আগের মতো কর্মক্ষম নয়—সেই সংখ্যাটা অনেক বেড়ে গেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে আমরা এক ক্রান্তিকালীন সময়ের মধ্যেই আছি, কারণ ‘ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড’-এর সুযোগ আমরা ১০০ বছরে একবার পাই এবং বর্তমানে আমরা সেই সময়ের ভেতরেই আছি। আগামী ২০ বছর যদি আমরা আমাদের তরুণ জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়ে যাবে। আর যদি এই সময়টা চলে যায়, তাহলে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়াটা অসম্ভব কঠিন হবে। তাই এ সমস্ত জায়গাতে রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে তোমরা (শিক্ষার্থীরা) ছাড়া গতি নেই। তোমরা সাহসী—আমি বিশ্বাস করি, তোমরা দেশের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে সক্ষম।’

এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দীন খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মাঈন উদ্দীন খান, ইউজিসির স্ট্র‍্যটিজিক প্ল্যানিং অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ডিরেক্টর ড. দুর্গা রানী সরকার, এসপায়ার টূ ইনোভেট এর প্রজেক্ট ডিরেক্টর রাশিদুল মান্নাফ কাবির ও এসএমই ফাউন্ডেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।

উল্লেখ্য, রুবিক কম্পিটেশন এ মোট ১১৫ টি টিম রেজিষ্ট্রেশন করে। এর মধ্যে ৬৮ টি বিজনেজ আইডিয়া জমা হয়। বাস্তবসম্মতা, ইউনিকনেস ও গ্রহণযোগ্যতা ইত্যাদি বিবেচনায় ১০টি দলকে নির্বাচন করা হয়৷ ১০টি দল থেকে বাছাই করে ৩টি দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়৷ এর মধ্যে ১টি চ্যাম্পিয়ন ও ৩টি রানারআপ নির্বাচন করা হয়৷ চ্যাম্পিয়ন দল হলো টিম এমপাওয়ারহার। রানার্সআপ ৩টি দল হলো অ্যাসিডিক এভেঞ্জার্স, ওয়েভব্লক এবং মেলোনেস্ট। চ্যাম্পিয়ন দল পুরস্কার হিসেবে ৫০ হাজার টাকা ও রানার্সআপ ৩টি দলের মধ্যে ১ম রানার্সআপ ৩০ হাজার ও বাকি দুটি দল যথাক্রমে ২০ হাজার টাকা করে প্রাইজমানি পেয়েছে।

অধিকার আদায়ের ডাক — এনটিআরসিএর বিরুদ্ধে মাঠে নামছে ১ম–১২তম নিবন্ধনধারীরা

মোঃ শফিকুল ইসলাম (মাগুরা সদর)
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:১২ অপরাহ্ণ
অধিকার আদায়ের ডাক — এনটিআরসিএর বিরুদ্ধে মাঠে নামছে ১ম–১২তম নিবন্ধনধারীরা

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের উদ্দেশ্যে যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রণয়ন, নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন করার দায়িত্বে গঠিত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। কিন্তু বৈধ সনদপ্রাপ্ত (১ম থেকে ১২তম) নিবন্ধনধারীরা দীর্ঘদিন ধরে নিয়োগ বঞ্চনার শিকার।

এই বঞ্চনার প্রতিবাদে আসছে ৯ নভেম্বর শাহবাগে আবারও কঠোর আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন নিবন্ধনধারীরা।

তাদের অভিযোগ, বারবার মনগড়া নিয়ম প্রণয়ন করে নিবন্ধনধারীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে এনটিআরসিএ এসব প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আয় করছে কোটি কোটি টাকা। একাধিক ধাপে আবেদন করতে হয় প্রার্থীদের, প্রতিটি ধাপেই দিতে হয় আলাদা ফি—ফলে হাজার হাজার টাকা খরচ হয় একজন প্রার্থীর।

২০১৪ সালে এনটিআরসিএ থেকে বৈধ সনদপ্রাপ্ত মো. মামুন ইসলাম জানান,

> “তিন বছর ধরে অপেক্ষা করছি। টেবিল টেবিল ঘুরেছি। এমনকি এক সহকর্মী মিতা নিজের স্বর্ণের চেন বিক্রি করে আবেদন করেছে। তারপরও কোনো সুরাহা হয়নি।”

নির্বাহী কমিটির সদস্য আমির আসহাব জানান,

তাদের দাবি, গণবিজ্ঞপ্তির আবেদনে এনটিআরসিএ প্রায় ২০৩ কোটি টাকা আয় করেছে—কিন্তু তার বিনিময়ে প্রার্থীরা পাচ্ছেন না ন্যায্য নিয়োগ। নিবন্ধনধারীদের ভাষায়, “এনটিআরসিএর নিয়মগুলোই যেন এক একটি ফাঁদ।”

বছরের পর বছর ধরে চলমান এই বঞ্চনা ও বৈষম্যের প্রতিবাদে ১–১২তম নিবন্ধনধারীরা একাধিকবার মানববন্ধন, অনশন ও আন্দোলন করেছেন। ২০২১ সালের ৮ অক্টোবর প্রেসক্লাবে মানববন্ধনের মাধ্যমে শুরু হয় তাদের আন্দোলন। এরপর প্রায় ২০০ দিন অনশন ও রাতযাপন কর্মসূচি পালন করেছেন শাহবাগ ও শহীদ মিনারে।

তাদের আন্দোলনে জলকামান ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছে, তবুও তারা পিছু হটেননি। বারবার আশ্বাস পেলেও বাস্তবে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেননি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
নির্বাহী কমিটির সদস্য জিএম ইয়াছিন নিবন্ধনধারীদের পক্ষে দাবি উপস্থাপন করে বলেন
“আমরা বৈধ সনদপ্রাপ্ত শিক্ষক। আমাদের নিয়োগ না দেওয়া সরাসরি বৈষম্য ও অবিচার। আমরা চাই শিক্ষা ক্ষেত্রের বৈষম্য দূরীকরণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ।”আগামী ৯ নভেম্বরের মহাসমাবেশে শিক্ষকরা জানাচ্ছেন, এবার তাদের আন্দোলন শেষ লড়াইয়ের ঘোষণা হয়ে আসবে।

বেঁচে থাকার কঠিন যুদ্ধে রিফাত, চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিলেন কায়সার কামাল

নেত্রকোণা জেলা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ণ
বেঁচে থাকার কঠিন যুদ্ধে রিফাত, চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিলেন কায়সার কামাল

নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত হরিণাকুড়ি গ্রামের রিফাত জন্মের পর থেকেই থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত। রিফাতের বাবা আলম মিয়া একজন সাধারণ শ্রমজীবী। তার সীমিত আয় দিয়ে সংসার চালাতেই হিমসিম খেতে হয়। তাই রিফাতের উন্নত চিকিৎসা করা সম্ভব হচ্ছিলো না। দিন দিন রিফাতের শারিরীক অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছিলো।

এবার রিফাতের জন্য মানবতার হাত বাড়ালেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তিনি ১৪ বছর বয়সী রিফাতের চিকিৎসার সমস্ত দায়িত্ব নিয়েছেন। সোমবার (৫ নভেম্বর) এই কিশোরকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

রিফাতের বাবা আলম মিয়া জানান, দীর্ঘদিন ধরে রিফাতকে প্রতি মাসে রক্ত দিতে হচ্ছে। সাম্প্রতিক পরীক্ষায় জানা যায়, তার লিভারে একটি অস্ত্রোপচার প্রয়োজন, যা সম্পন্ন হলে সে সুস্থ হয়ে উঠবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

রিফাতের পারিবারিক সূত্র জানায়, বেঁচে থাকার যুদ্ধটা যখন রিফাতের জন্য কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছিলো এবং তার জীবন প্রদীপ নিভে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছিলো ঠিক তখনই অসহায় পরিবারটির পাশে দাঁড়িয়েছেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

বর্তমানে ঢাকার পিজি হাসপাতালে ডা. শাহীনের তত্ত্বাবধানে রিফাতের চিকিৎসা চলছে। চিকিৎসকরা জানান, থ্যালাসেমিয়া রোগের চলমান ট্রিটমেন্টের মধ্যে এখন জরুরি ভিত্তিতে তার লিভারের অপারেশন করতে হবে।

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, জটিল রোগ থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রিফাত যেন সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারে, তার সমস্ত চিকিৎসার দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। আসুন সবাই দোয়া করি রিফাতের সফল অপারেশনের জন্য। মানবতার সেবায় আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।

এই মানবিক উদ্যোগ নেয়ায় স্থানীয় জনসাধারণ ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ব্যারিস্টার কায়সার কামালের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

কুড়িগ্রামে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ১:৩৭ অপরাহ্ণ
কুড়িগ্রামে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

কুড়িগ্রামে সাংবাদিকদের ২১দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শনিবার (১লা নভেম্বর) সকাল ১১টায় কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মোড়ে মানববন্ধন ও সমাবেশের আয়োজন করেন কুড়িগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (কেজিইউজে)।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের নূন্যতম বেতন ৩৫ (পয়ত্রিশ) হাজার টাকা, সাগর-রুনী হত্যাসহ সকল সাংবাদিক হত্যার বিচার, নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন, দশম ওয়েজ বোর্ড গঠন, চাকরিচ্যুত সাংবাদিকদের চাকুরিতে পুনর্বহালসহ ২১ দফা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান।

তাঁরা আরো বলেন, অনতিবিলম্বে সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর – রুনী হত্যাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সাংবাদিকদের উপর হামলা ও হত্যার বিচার করতে হবে।

মানববন্ধন ও সমাবেশে কুড়িগ্রাম জেলার নয়টি উপজেলার সকল ইলেক্ট্রিনক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেন।