ঢাকাশুক্রবার , ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  1. অপরাধ
  2. অর্থনৈতিক
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চট্টগ্রাম
  10. জাতীয়
  11. জেলা/উপজেলা
  12. জোকস
  13. ঢাকা
  14. তথ্য প্রযুক্তি
  15. ধর্ম

শহরে দুই সহোদরের ত্রাসের রাজত্ব সংবাদের প্রতিবাদ

একুশে বার্তা ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২২ ১০:০২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

জেলার বহুল প্রচারিত দৈনিক কক্সবাজার, দৈনিক দৈনন্দিনসহ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত “কক্সবাজার শহরের দুই সহোদরের ত্রাসের রাজত্ব! ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে ত্রাস সৃষ্টি” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

উক্ত সংবাদে সত্যকে আড়াল করে একটি মনগড়া বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে মূলত প্রকৃত বাঁকখালী দখল নদী দখলবাজদের প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে।
সংবাদে বলা হয়েছে আমরা দুই সহোদর নেতৃত্বে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করি। প্রকৃত পক্ষে আমার বাবা এই শহরের একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। মূলত আমাদের পারিবারিক ব্যবসায়ীর সুনামকে বিতর্কিত করতে একটি কুচক্রী মহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে এমন গুজবীয় সংবাদ প্রকাশ করেছে।
উক্ত সংবাদে আমাদের দুই ভাইয়ের নেতৃত্বে কিশোর গ্যাং থেকে শুরু করে সেসব অপরাধের বর্ণনা তুলে ধরা হয়েছে তার ১% যদি সত্যতা থাকত তাহলে আমাদের বিরুদ্ধে ডজন ডজন মামলা থাকত।
আমরা চ্যালেঞ্জ করে বলতে চাই আমাদের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে যদি কোন চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা সহ সমাজ বিরোধী কোন কর্মকাণ্ডে জড়িত আছি প্রমান করতে পারলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যা সিদ্ধান্ত নিবে তা মাথা পেতে নিব।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে বাঁকখালী নদীর জেগে উঠা চরের জমিতে সরকারি বেসরকারি অনেক কর্মকর্তা কর্মচারীদের মতো আমরাও কিছু অংশ জমি ক্রয় করি। উক্ত জমির মালিকানা দাবীদারদের কাজ থেকে যা লিখিত কাগজপত্র রয়েছে।
কিন্তু কিছু দিন আগে একটি ভূমিদস্যু চক্র রাতের আধারে প্যারাবন কেটে রাতারাতি মাটি ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করাকে কেন্দ্র করে পরিবেশ অধিদপ্তর কতৃক ২/১ মামলা দায়ের করে। এতে সকল দখলদার জমির মালিকদের আসামী করা হয়। কিন্তু আমার ক্রয়কৃত জমিতে কোন প্যারাবন না থাকার পরও এমনকি কোন স্থাপনা না থাকার পরও আমাকে এবং আমার ভাইকে উক্ত মামলায় আসামি করে।
আমরা আশাবাদী সঠিক তদন্ত হলে সেটি প্রমাণিত হবে।
এদিকে পরিবেশ অধিদপ্তরের বেশ কয়েকটি মামলা চলমান থাকার পরও একটি অশুভ চক্র ভূমিদস্যুরা রাতের আধারে পুনরায় প্যারাবন কেটে জমি দখলে মেতে উঠেছে।
যাদের কারণে আমরা বার বার মিথ্যা মামলার আসামি হয়েছি। ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের লোকজন বার বার সর্তক করে বলেছে প্যারাবন দখল হলে কেউ গাছ কাটলে সকল দখলদারদের বিরুদ্ধে পুনরায় মামলা হবে।
বিষয়টি আমাদের ভয়ের কারণ হয়ে গেছে, কিন্তু গত সপ্তাহ দুই সপ্তাহ ধরে শাহাদাত হোসেন নামের এক ব্যাক্তি ঈদগাহ চকরিয়া থেকে শ্রমিক এনে রাতের আধারে প্যারাবন কেটে ঘেরা দিয়ে ঘিরে ফেলেছে বিশাল প্যারাবন সহ খাসজমি, যা ভিডিও সংরক্ষিত আছে আমাদের কাছে। প্যারাবন কাটা নিয়ে মূলত আমরা বাধা দিয় কারণ পুনরায় যদি পরিবেশ মামলার আসামি হতে হয় সেই ভয়ে,এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে শাহাদাত হোসেন নামের এক ব্যক্তি ও তার সিন্ডিকেটের ভূমিদস্যু চক্র।
বিষয়টিকে ভিন্ন ভাবে প্রভাবিত করতে মূলত সংবাদটি প্রচার করা হয়েছে। উক্ত সংবাদের যাদের নাম জড়ানো হয়েছে মূলত শাহাদাত মাস্টারের সাথে কোন পূর্বশত্রুতার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে ।
আমি বা আমরা উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি একই সাথে উক্ত সংবাদে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সচেতন মহলকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
একই সাথে প্রকৃত ঘটনা অনুসন্ধানের জন্য সাংবাদিকসহ প্রশাসনের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।

নিবেদক
তাইসাদ সাব্বির,
তায়েফ আহমেদ।
ও ইকবাল হোসেন

প্রিয় পাঠক, আপনিও একুশে বার্তা অনলাইনের অংশ হয়ে উঠুন। লাইফস্টাইলবিষয়ক ফ্যাশন, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ, নারী, ক্যারিয়ার, পরামর্শ, এখন আমি কী করব, খাবার, রূপচর্চা ও ঘরোয়া টিপস নিয়ে লিখুন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ছবিসহ মেইল করুন ekusheybartaonline@gmail.com-এ ঠিকানায়। লেখা আপনার নামে প্রকাশ করা হবে।

x