আমিনুল ইসলাম বাহার,পেকুয়া:

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের কালার পাড়া গ্রামে পহেলা জানুয়ারি ১৯৯১ সালে ইসমাইল খাঁন জন্মগ্রহন করেন।

পিতা আলহাজ্ব নুরুল আবচার ছিলেন একজন ধর্ম প্রিয় ব্যক্তি। মাতা আয়েশা সিদ্দিকা একজন আদর্শ গৃহিণী।

ইসমাইল খান ২০২৭ সালের ২৩ জুন
নূর-আয়েশা খাঁন ফাউন্ডেশন নামে একটি সামাজিক সংগঠন স্থাপিত করেন।

তাদের মানবিক কার্যক্রম হিসেবে প্রথমে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান দিয়ে শুরু করে। সেই মানবিক সংগঠনে বর্তমানে ১০০ জনের অধিক সদস্য রয়েছে, যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আগলে রেখেছে এই সংগঠন কে।

২০১৭ সাল থেকে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আর্থিক অনুদান, ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প, ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প, বিভিন্ন সচেতন মূলক প্রোগ্রাম, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রোগ্রাম, এতিম অসহায় মেয়েদের বিবাহের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান।

শিক্ষাবৃত্তি ও নূর-আয়েশা মেধাবৃত্তি শীতকালীন বস্ত্র বিতরণ, বর্ষাকালে বৃক্ষরোপণ বার্ষিক সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে।

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ বিতরণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান প্রবিত্র রমজানে ইফতার সামগ্রী বিতরণ ঈদ সামগ্রী বিতরণ ঈদ উপলক্ষে এতিম অসহায় শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার বিভিন্ন সময় বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ করোনা মহামারীর শুরুতেই প্রায় এক হাজার পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ।
কর্জে হাসানা প্রধান যৌতুক প্রথা বন্ধে মানুষকে সচেতন করা যৌতুকবিহীন বিয়ের বর কে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট দিয়ে উৎসাহিত করা মাদকের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করা কোরআনে হাফেজ দের জন্য হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ব্লাড ম্যানেজ থেকে শুরু করে আরো বিভিন্ন মানবিক কাজে সর্বদাই কাজ করে আসছে সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবকেরা।

নূরানী মাদ্রাসা এবং এতিমখানার শিশুদের মাঝে ইউনিফর্ম বিতরণ
ও লক্ষ্য উদ্দেশ্যের মধ্যে যেগুলো বাকি আছে সেগুলো হচ্ছে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা বৃদ্ধাশ্রম প্রতিষ্ঠা করা স্কুল কলেজ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করা এবং এ বছরের শেষে একটি নূরানী মাদ্রাসায় বৃত্তি পরীক্ষা নিবেন বলে জানান, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইসমাইল খাঁন।