খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ৬ চৈত্র, ১৪৩১

সাংবাদিককে ফাঁসাতে কক্সবাজার মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের লাইভ নাটক

কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ৫:১৯ পূর্বাহ্ণ
সাংবাদিককে ফাঁসাতে কক্সবাজার মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের লাইভ নাটক

সাংবাদিককে ফাঁসাতে কক্সবাজার মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের লাইভ নাটক

কক্সবাজারে এক সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (এডি) এ, কে, এম দিদারুল আলমের বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে, আটক এক আসামিকে শিখিয়ে স্থানীয় অনলাইন চ্যানেল ডেকে লাইভ সম্প্রচার করা হয়েছে, যা কক্সবাজার মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ঘটেছে।

রবিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাংবাদিক শাহিন মাহমুদ রাসেল তার ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। সেখানে এক নারী অভিযোগ করেন যে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা দিদারুল আলম তার স্বামীকে (সিএনজি চালক বজল করিম) মাদকের মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছেন। পোস্টের ক্যাপশনে সাংবাদিক রাসেল লেখেন,
“অপকর্মে মশগুল মাদকদ্রব্যের এডি দিদারুল। মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়া সিএনজি চালক বজল করিমের স্ত্রী রাশেদার আহাজারি!!”

সাংবাদিক শাহীন মাহমুদ রাসেল জানান, এক সিএনজি চালককে (বজল করিম) কোনো মাদক ছাড়াই দীর্ঘক্ষণ আটক রাখা হয়েছিল। এ বিষয়ে সহকারী পরিচালক দিদারুল আলমের সঙ্গে ফোনে কথা হলে বাকবিতণ্ডা হয়, তখন দিদারুল তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। কিছুক্ষণ পর চালকের স্ত্রী রাসেলকে ফোন করে জানান, তার স্বামীকে আর ছাড়বে না বলে কর্মকর্তারা হুমকি দিয়েছেন।

এরপর রাসেল ওই নারীর ভিডিও বক্তব্য ফেসবুকে পোস্ট করলেই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়। মাত্র দুই ঘণ্টার ব্যবধানে রাত সাড়ে ৯টায় মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আগে থেকে আটক থাকা এক আসামিকে শিখিয়ে সাংবাদিক রাসেলের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ানো হয় এবং সেটি লাইভ সম্প্রচার করা হয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোনো অপরাধী শত্রুতাবশত বা কারো দ্বারা প্ররোচিত হয়ে যে কারো নাম বলতে পারে। তাই এমন অভিযোগ যাচাই না করে প্রচার করা আইনসম্মত নয়।

এই ঘটনার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (ডিএনসি) কাজী গোলাম তওসিফ বলেন,
“এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপনারা লিখিত অভিযোগ দিন, আমি ডিজিকে বলে দিচ্ছি, দ্রুত আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”

এদিকে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মমতাজ তানভীর এবং চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাহিদ হোসেন মোল্লা বলেন, “কোনো আসামি আদালতে স্বীকারোক্তি না দিলে বা রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে অন্য কারও নাম উল্লেখ না করলে তাকে আসামি করা যায় না। পাবলিক প্লেসে স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে কাউকে অভিযুক্ত করাও আইনসিদ্ধ নয়। বিষয়টি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।”

এডি দিদারুল আলম ২০১৩ সাল থেকে একই পদে দায়িত্বে রয়েছেন।

ঘটনার বিষয়ে কক্সবাজারের বিভিন্ন সাংবাদিক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশন এবং ডয়েচ ভেলের কক্সবাজার প্রতিনিধি তৌফিকুল ইসলাম লিপু মনে করেন, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের কর্মকর্তাদের এমন কর্মকাণ্ড রাষ্ট্রের জন্য পীড়াদায়ক। আইন রক্ষা যাদের কাঁধে তারাই আইনের ব্যত্যয় ঘটালে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। এছাড়া সাংবাদিককে নাটক সাজিয়ে অপরাধী বানানোর চেষ্টাও নিন্দনীয়।

দৈনিক ইত্তেফাক ও জাগো নিউজ-এর কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি সাইদ আলমগীর বলেন, “একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন নাটক সাজানো চরম অন্যায়। আমরা চাই, তদন্ত করে এর সঠিক বিচার করা হোক।”

দৈনিক যুগান্তর-এর কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি জসিম উদ্দিন বলেন, “একজন সরকারি কর্মকর্তার এমন কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না। দিদারুল আলমের আগের অপকর্মগুলোর তদন্ত হওয়া উচিত।”

কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক মেহেদী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, “সাংবাদিকরা যদি মিথ্যা মামলার শিকার হন, তাহলে মুক্ত গণমাধ্যম হুমকির মুখে পড়বে। প্রশাসনের উচিত নিরপেক্ষ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।”

দৈনিক সকালের সময়-এর কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি সাহেদ ফেরদৌস হিরো বলেন, “প্রশাসনের উচিত সাংবাদিকদের হয়রানি না করে প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। এই ধরনের ঘটনা সাংবাদিকতার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।”

স্থানীয় সাংবাদিক মহল ও সচেতন মহল এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দিদারুল আলমের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন।

জুলাই বিপ্লবে ৫ হাজার মানুষ মারার হুমকি: পবিপ্রবির সেই শিক্ষক বরখাস্ত

মোঃ রিয়াজুল ইসলাম | স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ১১:০৬ অপরাহ্ণ
জুলাই বিপ্লবে ৫ হাজার মানুষ মারার হুমকি: পবিপ্রবির সেই শিক্ষক বরখাস্ত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ‘যদি আরও ৫ হাজার মানুষ মারা লাগে সরকার চিন্তা করবে না।’ এমন হুমকি প্রদানকারী পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(পবিপ্রবি) উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক ড. সন্তোষ কুমার বসুকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার(২০ মার্চ) পবিপ্রবি’র রেজিস্ট্রার(ভারপ্রাপ্ত) ড. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানা যায়।

ওই আদেশ থেকে জানা যায়, জুলাই বিপ্লব চলাকালীন সময়ে ৫ হাজার ছাত্র হত্যার হুমকি, শিক্ষার্থীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে হল থেকে বের করে দেয়া ও ডিজিএফআই ও এনএসআই এর রিপোর্ট আছে মর্মে হুমকি প্রদান করেন ড. সন্তোষ কুমার বসু। এমন আচরণ ও হুমকি দেশের সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় নিরাপত্তার পরিপন্থী এবং যা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীর সাধারণ আচরণ ও শৃঙ্খলা বিধি (২) এর ছ ধারার লঙ্ঘন। এমতাবস্থায় ড. সন্তোষ কুমার বসুকে চাকরিতে বহাল রাখা জাতীয় নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না মর্মে আগামী(১০) কার্যদিবসের মধ্যে রেজিস্ট্রার বরাবরে লিখিত জবাব প্রদানের জন্য আদিষ্ট হয়ে তাকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উল্লখ্য, গত বছরের ৩০ জুলাই(মঙ্গলবার) ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী সরকারের পক্ষ নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বিতর্কিত মন্তব্য ও অসৌজন্যমূলক আচরণে তোপের মুখে পড়েন বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার বসু। এ সংক্রান্ত কয়েকটি অডিও ক্লিপ ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছিল।

দেশবাসীর কল্যাণ কামনায় দুর্গাপুর ইউনিয়ন যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

জেলা প্রতিনিধি,নেত্রকোণা
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ১০:৩৯ অপরাহ্ণ
দেশবাসীর কল্যাণ কামনায় দুর্গাপুর ইউনিয়ন যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

নেত্রকোণার দুর্গাপুরে ২নং দুর্গাপুর সদর ইউনিয়ন যুবদলের উদ্যোগে আলোচনা সভা,ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার উপজেলার মাকড়াইল প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশবাসীর কল্যাণ ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করা হয়েছে।

এই আয়োজনে দেশবাসী এবং মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনায় দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

যুবদলের এই ইফতার আয়োজনে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মী এবং খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

দুর্গাপুর ইউনিয়ন যুবদলের নেতৃবৃন্দ বলেন,পবিত্র মাহে রমজানে গরীব,অসহায় ও খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষদের নিয়ে ইফতার করতে পেরে আমরা আনন্দিত। এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলে দেশবাসী সহ সকলের মঙ্গল কামনা করা হয়েছে।

ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ইমাম হাসান আবুচান।

যুবদলের এই ইফতার আয়োজন সফল করতে সার্বিক দায়িত্ব পালনে মূখ্য ভূমিকা রাখেন ২নং দুর্গাপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ফজলুল হক,সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক জালাল উদ্দিন,সদস্য সচিব আজিজুল ইসলাম সহ ইউনিয়ন যুবদলের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

এই আয়োজনে অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন,ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ফজলুল হক,সদস্য সচিব বোরহান উদ্দিন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব ইউসুফ খান,পৌর যুবদলের সদস্য সচিব আল ইমরান সম্রাট গণি,উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন,পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান,পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব সোহেল আকাশ,এমদাদুল হক,ইউনিয়ন ছাত্রদলের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম সহ অনেকে।

গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা আজ অনুষ্ঠিত হয়

সোহাগ কাজী । মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫, ৯:৫৬ অপরাহ্ণ
গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা আজ অনুষ্ঠিত হয়

আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০.৩০ সময় ডাসার উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা ডাসার  উপজেলা পরিষদ সন্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভায় সভাপতিত্ব করেন ডাসার উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব,সাইফ-উল-আরেফীন মহোদয়।

সভাপতি গ্রাম আদালত ব্যবস্থাপনা কমিটির সকল সদস্যদের বলেন আপনারা মাসে অন্ততপক্ষে একটি ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতের নথিপত্র লেখা সংরক্ষণ করা এবং হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরগন কি ভাবে ডকুমেন্টস সংরক্ষণ করেন তা পর্যবেক্ষণ করবেন এবং পরিদর্শন খাতায় লিখে আসবেন।তিনি আরও বলেন চেয়ারম্যানগন নিয়মিত এজলাসে বসে গ্রাম আদালতের মামলা নিষ্পত্তি করবেন।

গ্রাম আদালতের মামলা সালিশি আকারে করবেন না কারণ সালিশির কোন ভিত্তি নেই।সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব শেখ মোহাম্মদ এহতেশামুল ইসলাম,ডাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শিকদার, বালিগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান খান,নবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দুলাল তালুকদার,কাজীবাকাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ হাওলাদার সহ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা,উপজেলা মহিলা

বিষয়ক কর্মকর্তা এবং ডাসার উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আতিকুর রহমান। উক্ত সভা পরিচালনা করেন বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ৩য় পর্যায় প্রকল্পের ডাসার ও কালকিনি উপজেলা কো-অর্ডিনেটর নাসির উদ্দিন লিটন।উপজেলা কো-অর্ডিনেটর বিগত ডিসেম্বর/২০২৪ হতে ফেব্রুয়ারি/২০২৫ পর্যন্ত তিন মাসের গ্রাম আদালতের বিভিন্ন অর্জন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।বিগত তিনমাসে ডাসার উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নে মোট মামলা গ্রহণ হয়েছে ৩৮ টি,

নিষ্পত্তি হয়েছে ৩৮ টি,

উচ্চ আদালত হতে বিগত তিন মাসে কোন মামলা আসেনি। বিগত তিন মাসে  ক্ষতিপূরণ আদায় হয়েছে ১২০৫৬৯৯/-টাকা। তিনি আরও বলেন ইতিমধ্যেই ইউনিয়ন পরিষদের হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটরগনদের ৪ দিনের গ্রাম আদালতের বেসিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে যাতে তারা সহজেই গ্রাম আদালতের নথিপত্র লেখার ক্ষেত্রে যথেষ্ট ধারণা পেয়েছেন।