খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১১ বৈশাখ, ১৪৩২

রাবিতে তিন ইউনিটে আবেদন প্রায় আড়াই  লাখ, আয় ৩১ কোটি

আজাহারুল ইসলাম সিদ্দিকী, রাবি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:১৯ অপরাহ্ণ
রাবিতে তিন ইউনিটে আবেদন প্রায় আড়াই  লাখ, আয় ৩১ কোটি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।ফাইল ছবি

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি ফরম বিক্রি করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আয় হয়েছে প্রায় ৩১ কোটি টাকা। গত ২৭ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে দুই ধাপে তিনটি ইউনিটে এই আবেদন কার্যক্রম চলে ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

রাবি ভর্তি পরীক্ষা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।ফাইল ছবি

বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টার সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে আবেদন প্রক্রিয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৯৭২ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেন। চূড়ান্ত পর্যায়ে তিনটি ইউনিটে মোট আবেদন জমা পড়ে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৪১৫টি। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে ৯৬ হাজার ১৬২টি, ‘বি’ ইউনিটে ৪২ হাজার ৪৩৩টি এবং ‘সি’ ইউনিটে জমা পড়ে ৯৮ হাজার ৮২০টি আবেদন।

এ তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রাথমিক পর্যায়ে একক আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ জন। এ হিসেবে প্রতিটি আবেদন বাবদ ২২ টাকা ফি ধরা হওয়ায় প্রাথমিক আবেদন থেকে আয় হয় ৫৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।

চূড়ান্ত আবেদনে ‘এ’ ও ‘সি’ ইউনিটে মোট ১ লাখ ৯৪ হাজার ২৮২টি আবেদন জমা পড়ে। প্রতিটি আবেদনের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ১৩২০ টাকা করে নেওয়া হয়। এতে মোট আয় হয় ২৫ কোটি ৭৩ লাখ ৭৬ হাজার ২৪০ টাকা। অন্যদিকে, ‘বি’ ইউনিটে আবেদন ফি ছিল ১১০০ টাকা। এই ইউনিটে ৪২ হাজার ৪৩৩টি আবেদন জমা পড়ায় আয় হয় ৪ কোটি ৬৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩০০ টাকা। চূড়ান্ত আবেদনে তিনটি ইউনিট থেকে ১০% সার্ভিস চার্জসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট আয় হয়েছে ৩০ কোটি ৪০ লাখ ৫২ হাজার ৫৪০ টাকা।

ফলে, প্রাথমিক ও চূড়ান্ত—দুই ধাপে আবেদন ফরম বিক্রি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় হয়েছে ৩০ কোটি ৯৫ লাখ ১৯ হাজার ৫৪০ টাকা।

যেভাবে খরচ হবে এই অর্থ

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে আবেদন থেকে প্রাপ্ত অর্থের পরিমাণ ও কোন কোন খাতে তা ব্যয় হবে তা জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ নির্ঝর রহমান রেজিস্ট্রারের অনুমতি ছাড়া গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি।

তবে, আবেদন থেকে প্রাপ্ত অর্থ কোন কোন খাতে খরচ হয় তার একটি নথি এই প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। নথি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রধান পরিদর্শকের সম্মানী প্রতি পরীক্ষায় ৩ হাজার টাকা, ভর্তি পরীক্ষায় ইউনিটভুক্ত অনুষদ/বিভাগ/ইনস্টিটিউটে কর্মরত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সম্মানী প্রতি পরীক্ষায় ২ হাজার টাকা এবং কর্মচারীর পারিতোষিক প্রতি পরীক্ষায় ১ হাজার টাকা। ভর্তি পরীক্ষার হলে ২০ জন পরীক্ষার্থীর জন্য ১ জন পরিদর্শক এবং ৪০ জন পরীক্ষার্থীর জন্য ১ জন কর্মচারী থাকবে।

এদিকে প্রতি ইউনিটের চীফ কো-অর্ডিনেটরের সম্মানী ৭৫ হাজার টাকা, এডিশনাল চীফ কো-অর্ডিনেটরের সম্মানী ৭৫ হাজার টাকা, কো-অর্ডিনেটরের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা। এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সম্মানী বাবদ ২ লাখ টাকা, উপ-উপাচার্যদ্বয় (প্রত্যেকে) ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা, কোষাধ্যক্ষ ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা এবং রেজিস্ট্রার ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথমবর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় অনলাইন পদ্ধতিতে আবেদনের বিপরীতে প্রাপ্ত অর্থের ৬০% সংশ্লিষ্ট ইউনিট গ্রহণ করবে ও অবশিষ্ট ৪০% অর্থ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ফান্ডে জমা হবে। ৬০% অর্থের মধ্য থেকে ৫% অর্থ ইউনিটভুক্ত ডিন ও ইনস্টিটিউট অফিস এবং ১০% অর্থ ইউনিটভুক্ত বিভাগসমূহের উন্নয়নের জন্য রেখে বাকি অর্থ প্রতিটি ইউনিট ভর্তি পরীক্ষাসহ ভর্তি-সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যয় সম্পন্ন করবে।

উপরোক্ত নির্ধারিত সম্মানীসহ ভর্তি-সংক্রান্ত অন্যান্য যাবতীয় প্রশাসনিক ব্যয়সমূহ প্রথমবর্ষ স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা খাত (প্রশাসনে রক্ষিত ৪০%) থেকে ব্যয় করা হবে।

ভর্তি পরীক্ষার ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মোহা. ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, “ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থ বণ্টনের ক্ষেত্রে পুরোপুরি স্বচ্ছতা বজায় রাখা হবে। এ বছর ভর্তি পরীক্ষা ডিসেন্ট্রালাইজড হওয়ায় বিগত ভর্তি পরীক্ষাগুলোর তুলনায় খরচের পরিমাণটাও অনেকাংশে বেড়ে গেছে।”

উপজেলা কো-অর্ডিনেটরদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ

সোহাগ কাজী । মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১:১৩ পূর্বাহ্ণ
উপজেলা কো-অর্ডিনেটরদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ

আজ  আনু:১০ ঘটিকার সময় মাদারীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ ৩য় পর্যায় প্রকল্পের আওতায় মাদারীপুর জেলায় উপজেলা কো-অর্ডিনেটরদের মাঝে উপস্থিত থেকে প্রকল্প হতে প্রেরিত ল্যাপটপ বিতরন করেন মাদারীপুর জেলার স্হানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব উপপরিচালক জনাব মুহাম্মদ হাবিবুল আলম।আরও উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলার ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজার মো: আলিউল হাসনাত খান। মুহাম্মদ হাবিবুল আলম বলেন যে প্রকল্পের কাজের জন্য এবং গ্রাম আদালতের কাজের গতিশীলতা আনতে এই ল্যাপটপ দেয়া হয়েছে আপনারা এই ল্যাপটপ সঠিকভাবে ব্যবহার করবেন।এখন থেকে সমস্ত রিপোর্ট গ্রাম আদালতের অর্জন প্রতি মাসের রিপোর্ট, ত্রৈমাসিক রিপোর্ট, উপজেলা আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় সভা,ইউনিয়নের মাসিক আইনশৃঙ্খলা ও সাধারণ সভা

এনজিও সমন্বয় সভা উঠানসভা প্রতিটি ইভেন্ট পোস্টিং দিতে হবে।জেলা ম্যানেজার বলেন এই ল্যাপটপটি আপনাদের ব্যক্তিগত কোন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না কারন আপনারা নিয়মিত ফিল্ড ভিজিট করবেন এখন থেকে সমস্ত রিপোর্ট অনলাইন বেইজ কম্পিউটারে পোস্টিং দিবেন।

রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে জখম

মোহাইমিনুল ইসলাম | নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:১২ পূর্বাহ্ণ
রাজশাহীতে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে জখম

রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানার খড়বোনা এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত রবিউল ইসলাম রবিকে (৪০) গুরুতর অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ৩১ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।

রবিউল ইসলাম বাড়ি নগরীর মতিহার থানার বিনোদপুর এলাকায়। তিনি নগরীর ৩০ নং ওয়ার্ড (দক্ষিণ) আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহিদের ছোট ভাই। আজিজুল হকের ছেলে রবিউল আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয় ছিলেন এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সাবেক সেক্রেটারী শরিফুজ্জামান নোমানী হত্যা মামলার আসামী।

নগরের বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি মোস্তাক আহম্মেদ জানান, রবিউল সাহেব বাজার থেকে বিনোদপুরের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় খড়বোনা এলাকায় রিকশার গতি রোধ করে দুর্বত্তরা রবিউলকে গুলি ও কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পাঁচ রাউন্ড গুলির খোসা পাওয়া গেছে। কয়েকজন হামলাকারী মোটরসাইকেলে এসে ঘটনাটি ঘটিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।

রামেক হাসপাতালের মুখপাত্র ও জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শংকর কে বিশ্বাস জানান, রবিউলের এক পায়ে গুলি করা হয়েছে। অন্য পা এবং দুটি হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। গুরুত্বর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে আনা হয়। তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। হাসপাতালে ভর্তির পর তাকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়।

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন জানান, রবিউল ইসলাম রবির নামে পাঁচটি মামলা আছে। এরমধ্যে রাবি শিবিরের সাবেক সেক্রেটারী শরিফুজ্জামান নোমানী হত্যা মামলারও আসামি রবিউল।

তিনি আরও বলেন, গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম। এর আগে ২ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জে জনতার হাতে আটক হয়েছিলেন আত্মগোপনে থাকা রবিউলের ভাই শহিদুল ইসলাম। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। শহিদুল কারাগারে থাকলেও রবিউল জামিনে বের হয়ে আসেন।

দেশের কল্যাণে কাজ করার আহবান জানালেন শিবির সভাপতি

মাসুদুর রহমান, দিনাজপুর প্রতিনিধি।
প্রকাশিত: বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:০৩ অপরাহ্ণ
দেশের কল্যাণে কাজ করার আহবান জানালেন শিবির সভাপতি

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ইসলামী ছাত্রশিবির একটি আদর্শ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। ছাত্রশিবিরের কর্মীদেরকে আধুনিক জাহেলিয়াতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করতে হবে। এ জন্য শিবিরকর্মীদের মধ্যে সততা থাকতে হবে। তিনি সকলকে সততার সাথে দেশের কল্যাণে কাজ করার আহবান জানান।

বুধবার (২৩ এপ্রির ২০২৫) বিকেল সাড়ে ৫টায় দিনাজপুর শিশু একাডেমী মিলনায়তনে ইসলামী ছাত্রশিবির দিনাজপুর শহর শাখা আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শিবির সভাপতি বলেন, জুলাই স্প্রিটকে ধারণ করে এ দেশকে ও সমাজকে এগিয়ে নিতে হবে। এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে শিবির সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন হবে হওয়া উচিত। একেবারে যেন দীর্ঘায়িত না, আবার যেন খুব তাড়াহুড়া না হয়। ৫ আগস্টের পর সংস্কারগুলোর কোন দৃশ্যমান ফলাফল দেখতে পাচ্ছি না। প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন হোক আমরা এটাই চাই।

দিনাজপুর শহর ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোশফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে ও শহর শিবিরের সেক্রেটারি মাসুদ রানা’র সঞ্চালনায় ছাত্র সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান পলাশ। সমাবেশে দিনাজপুর শহর ছাত্রশিবিরের সাবেক কয়েকজন দায়িত্বশীল বক্তব্য রাখেন।

এর পর ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম স্থানীয় বন্ধন কমিউনিটি সেন্টারে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।

এ সময তিনি বলেন, জুলাই আগস্টের পর মানুষের মধ্যে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার মত অবস্থা তৈরি হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা ভ্রাতৃত্ব ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশ চাই। আমাদের প্রত্যেকটা পদক্ষেপে চ্যালেঞ্জ এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করতে হবে। দেশ গঠনে নিজ নিজ জায়গা থেকে ভুমিকা রাখতে হবে। তাহলে আমরা স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারবো। তিনি আরো বলেন, আমরা একটি আদর্শিক বিজয় চাই। এ জন্য প্রয়োজনে জীবন দিতে হলেও সেজন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।

সধী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দিনাজপুর জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান ও সেক্রেটারি মুহাদ্দিস ড. এনামুল হক।