খুঁজুন
রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫, ১ আষাঢ়, ১৪৩২

কালরাতের বজ্রকণ্ঠ: শহীদ জিয়ার স্মরণে ছাত্রনেতা মো. লতিফুর রহমানের অমর কবিতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫, ৯:৫২ অপরাহ্ণ
কালরাতের বজ্রকণ্ঠ: শহীদ জিয়ার স্মরণে ছাত্রনেতা মো. লতিফুর রহমানের অমর কবিতা

রাজশাহী: শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের অন্যতম বিপ্লবী ও মানবিক ছাত্রনেতা, কবি ও সাহিত্যিক মো. লতিফুর রহমান এক আবেগঘন কবিতা রচনা করেছেন। “কালরাতের বজ্রকণ্ঠ” শিরোনামের এই কবিতাটিতে তিনি জিয়াউর রহমানের ঐতিহাসিক ভূমিকা, দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি গভীর মমত্ববোধের চিত্র তুলে ধরেছেন।
কবিতার শুরুতেই কবি লতিফুর রহমান ১৯৭১ সালের কালো রাতে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে জিয়ার ঐতিহাসিক স্বাধীনতা ঘোষণার বজ্রকণ্ঠকে স্মরণ করেছেন। “আমি মেজর জিয়া বলছি” – এই ঘোষণার মাধ্যমেই যেন সারা বাংলায় মুক্তিযুদ্ধের দামামা বেজে উঠেছিল, এমন অনুভূতি প্রকাশ পেয়েছে কবিতাটিতে।
এরপর কবি জিয়াউর রহমানকে একজন নির্ভীক সেনাপতি ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক হিসেবে তুলে ধরেছেন, যিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং বীরত্বের জন্য “বীর উত্তম” খেতাব অর্জন করেছিলেন। কবিতায় কবি লতিফুর রহমান জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বকে একনায়কের শাসনের ভিত্তি ধ্বংসকারী এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
“সৈনিক থেকে শ্রমিক নেতা, হাতে নিয়েছিলে কোদাল, আমজনতার কাতারে মিশেছিলে যেন রাখাল” – এই পঙ্ক্তিতে কবি জিয়াউর রহমানের সাধারণ মানুষের সাথে মিশে যাওয়ার এবং তাদের কল্যাণে কাজ করার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন। খাল খনন, ক্ষুধার্তের অন্নদান এবং কৃষকের সম্মান বৃদ্ধির মতো কাজের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান কীভাবে নতুন জীবনের ধারা নিয়ে এসেছিলেন, তা কবি লতিফুর রহমানের কবিতায় মূর্ত হয়ে উঠেছে।
কবিতায় জিয়াউর রহমানকে আধুনিক বাংলা গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা এবং ভবিষ্যতের ভোর উন্মোচনকারী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তারুণ্যের ভালোবাসা ও অগণিত হৃদয়ের অনন্ত পিপাসা হিসেবে তিনি আজও মানুষের মাঝে বেঁচে আছেন বলে কবি মনে করেন। সততা ও দরিদ্রের সম্রাট হিসেবে জিয়াউর রহমানের গুণাবলী কবিতায় বিশেষভাবে স্থান পেয়েছে।
কবি লতিফুর রহমান জিয়াউর রহমানকে একজন আদর্শ পিতা, ভক্ত স্বামী এবং কর্তব্যপরায়ণ কবি হিসেবেও দেখেছেন। কর্মঠ, সময়নিষ্ঠ ও দূরদর্শী এই নেতা ঘুম জাগানো পাখির মতো জাতিকে প্রেরণা জুগিয়েছিলেন বলে কবি উল্লেখ করেছেন। তার ডাকে মন্ত্রী ও কর্মচারীরা কর্মচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছিলেন এবং উন্নতির পথে ধাবিত হয়েছিলেন। উনিশ দফা কর্মসূচি ও জাতীয়তাবাদের পতাকাবাহী হিসেবে জিয়াউর রহমান নারীর সম অধিকারের দীক্ষাও দিয়েছিলেন বলে কবিতায় উল্লেখ করা হয়েছে।
কৃষকের বন্ধু এবং অকৃত্রিম সহযোগী হিসেবে জিয়াউর রহমানের অবদান কবি লতিফুর রহমানের কবিতায় গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়েছে। কবি বিশ্বাস করেন, জিয়াউর রহমানের আদর্শ চিরকাল অনুকরণীয় এবং তিনি সাধারণ মানুষের হৃদয়ে চিরস্থায়ী সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত থাকবেন।
পরিশেষে, কবি লতিফুর রহমান গভীর বেদনার সাথে জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড এবং এর পরবর্তী প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছেন। ঘাতকের প্রতিহিংসার বিপরীতে জিয়াউর রহমানের বুকের রক্তকণা যেন সবুজ শাড়িতে মহিমান্বিত বাংলার বধূ এবং কপালে আঁকা লাল সূর্যের জন্ম দিয়েছে বলে তিনি মনে করেন।
“স্বর্ণাক্ষরে লেখা রবে তোমার পবিত্র নাম, ‘জিয়াউর রহমান’, তুমি বাংলার শ্রেষ্ঠতম” – এই দৃঢ় উচ্চারণের মাধ্যমে কবি মো. লতিফুর রহমান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জ্ঞাপন করেছেন এবং তাকে বাংলার শ্রেষ্ঠতম হিসেবে অভিহিত করেছেন। কবিতাটি জিয়াউর রহমানের স্মৃতির প্রতি এক আন্তরিক ও শক্তিশালী শ্রদ্ধার্ঘ্য হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

কালরাতের বজ্রকণ্ঠ-

মার্চের কালো রাতে তুমি ছিলে বিদ্রোহী হুঙ্কার,
কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে স্বাধীনতা ঘোষণার ঝঙ্কার।
“আমি মেজর জিয়া বলছি” – এই বজ্রকণ্ঠের ধ্বনি,
বাংলার প্রান্তে প্রান্তে জাগালো যুদ্ধের রণভেরী।

শত্রুর সম্মুখে তুমি ছিলে নির্ভীক সেনাপতি,
জেড ফোর্সের অধিনায়ক, বীরত্বের জ্যোতি।
স্বাধীনতা সংগ্রামে তুমি ছিলে অগ্রগামী নেতা,
“বীর উত্তম” খেতাব তোমার, জনতার শ্রদ্ধা ও মমতা।

ভেঙেছিলে একনায়কের শাসনের ভিত্তি,
গড়েছিলে বহুদলীয় গণতন্ত্রের ভীতি।
সৈনিক থেকে শ্রমিক নেতা, হাতে নিয়েছিলে কোদাল,
আমজনতার কাতারে মিশেছিলে যেন রাখাল।

খালে এনেছিলে নতুন জীবনের ধারা,
দিয়েছিলে ক্ষুধার্তের অন্ন, কৃষকের সম্মান বাড়া।
আধুনিক বাংলা গড়ার স্বপ্নে ছিলে বিভোর,
ধাপে ধাপে হেঁটেছিলে ভবিষ্যতের ভোর।

তুমি ছিলে মহানায়ক, তারুণ্যের ভালোবাসা,
অগণিত হৃদয়ে তুমি অনন্ত পিপাসা।
সততার উজ্জ্বল প্রতীক তুমি ছিলে ধ্রুব,
রাজভান্ডারের রক্ষক, দরিদ্র সম্রাট রুদ্র।

আদর্শ পিতার প্রতিচ্ছবি, ভক্ত স্বামীর ছবি,
নও তুমি রাজা-মহারাজা, ছিলে কর্তব্যরত কবি।
কর্মঠ, সময়নিষ্ঠ, ছিলে দূরদর্শী নেতা,
ঘুম জাগানো পাখির মতো, প্রেরণার প্রণেতা।

তোমার ডাকে জেগেছিল মন্ত্রী, রাজ্যের কর্মচারী,
সচল হয়েছিল কর্মের চাকা, উন্নতির সারথি।
উনিশ দফার রূপকার, জাতীয়তাবাদের ধ্বজা,
নারীকে দিয়েছিলে সম অধিকারের দীক্ষা।

কৃষকের বন্ধু তুমি, দিয়েছিলে সহযোগিতা অপার,
চির উন্নত মমশির, তুমি স্মৃতিতে অম্লান রবার।
তোমার আদর্শ চির অনুকরণীয়, হে মহান,
আমজনতার হৃদয়ে তুমি অটুট সম্মান।

প্রতিহিংসার আগুনে পুড়েছে ঘাতকের মন,
তোমার বুকের রক্তকণা জন্ম দিয়েছে অগণন।
সবুজ শাড়িতে মহিমান্বিত বাংলার বধূ,
কপালে আঁকা লাল সূর্য, তুমি ছিলে সে সিন্ধু।

স্বর্ণাক্ষরে লেখা রবে তোমার পবিত্র নাম,
“জিয়াউর রহমান”, তুমি বাংলার শ্রেষ্ঠতম।

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে দিনাজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. দুলাল হোসেন শশরা ইউনিয়ন বিএনপি’র মত বিনিময়

মাসুদুর রহমান, দিনাজপুর প্রতিনিধি।
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫, ৮:৪৭ অপরাহ্ণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে দিনাজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. দুলাল হোসেন শশরা  ইউনিয়ন বিএনপি’র মত বিনিময়

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা নিয়ে দিনাজপুর জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. মোফাজ্জল হোসেন দুলাল সদরের শশরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মী ও স্থানীয় সাধারণ মানুষের সাথে মতবিনিময় করেছেন।

শুক্রবার (১৩ জুন ২০২৫) ৫:৩০ ঘটিকায় সদর উপজেলার ফুলতলা বাজারে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শশরা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোঃ আমিরুল ইসলাম ডাল্টনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সভাপতি এ্যাড. মোফাজ্জল হোসেন দুলাল।

মতবিনিময় সভায় বক্তারা তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে তৃনমূলের বিএনপির নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান। পাশাপাশি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনাজপুর-৩ (সদর) আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. মোফাজ্জল হোসেন দুলালকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার জন্য বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারনি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানান। কারণ এর আগে তিনি সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে বিপুর ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এছাড়া তিনি আউলিয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। এসব বিবেচনায় কেন্দ্রীয় বিএনপি এ্যাড. মোফাজ্জল হোসেন দুলালকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবি জানান তারা।

মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির কৃষি বিয়ষক সম্পাদক ও দিনাজপুর জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফজলুর রশিদ ফজলু, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফরিজার রহমান তপু, সদর উপজলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও শশরা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আইনুল হক, শশরা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুল বারী, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব ও শশরা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির আনাফ, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মকসেদুল ইসলাম বাবু, শশরা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ খাদেমুল ইসলাম কচু প্রমূখ।

মতবিনিময় সভায় শশরা ইউনিয়ন বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল, কৃষকদল, শ্রমিকদল, মতস্যজীবী দলসহ বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গসহযোগি সংগঠনের বিপুলসংখ্যাক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

দুর্গাপুরে তিন ইউনিয়নে বিএনপির সম্মেলন,দলীয় রাজনীতি আরো গতিশীল করার আহ্বান

নেত্রকোণা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫, ৮:২০ অপরাহ্ণ
দুর্গাপুরে তিন ইউনিয়নে বিএনপির সম্মেলন,দলীয় রাজনীতি আরো গতিশীল করার আহ্বান

নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলার ৩ ইউনিয়নে বিএনপির দ্বি বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১১ জুন) উপজেলার ১নং কুল্লাগড়া,২নং দুর্গাপুর ও ৩নং চন্ডিগড় ইউনিয়নে এই সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়।

১নং কুল্লাগড়া ইউনিয়নের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ হলেন, সভাপতি শাহজাহান সরকার, সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম।

২ নং দুর্গাপুর ইউনিয়নের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ হলেন,সভাপতি ফজলুল হক, সাধারণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন।

৩নং চন্ডিগড় ইউনিয়নের নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ হলেন,সভাপতি আবুল খায়ের,সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জহিরুল আলম ভূঁইয়া,প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আলহাজ্ব ইমাম হাসান আবুচান,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুল আউয়াল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ জিন্নাহ, বর্তমান কমিটির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক এম রফিকুল ইসলাম,পৌর বিএনপির আহবায়ক আতাউর রহমান ফরিদ,সদস্য সচিব হারেজ গণি সহ বিএনপির স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

এই সম্মেলন ও কাউন্সিলের আলোচনা পর্বে অতিথিরা বলেন,বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল – বিএনপি দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে বিশ্বাসী। আমাদের রাজনীতি জনগণের কল্যাণের জন্য,দেশের সমৃদ্ধির জন্য। এই সম্মেলন ও কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের রাজনীতি আরো চাঙ্গা হলো। নব নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ আরো নিবেদিতভাবে কাজ করবেন।

বিএনপি নেতৃবৃন্দ আরো বলেন,দেশের সামগ্রিক কল্যাণে আমরা সর্বদাই নিবেদিত। যেকোন প্রকার বিভেদ ভুলে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দলকে সুসংগঠিতভাবে এগিয়ে নিতে হবে। দেশের মানুষের জন্য দেশনায়ক তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের তিনি সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা সকলেই তা যথাযথভাবে পালন করবো। রাজনীতির সুন্দর চর্চার মাধ্যমে আমাদের নেতা ব্যারিস্টার কায়সার কামালের হাত আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে। ভালো রাজনীতিই পারে দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধন করতে। সে ব্যাপারে সকলের আরো বেশি মনোনিবেশ করতে হবে।

সমাজ উন্নয়নে পেশাজীবীদের ভুমিকা শীর্ষক সেমিনার করলো- কচাকাটা পেশাজীবী ফাউন্ডেশন

মোঃ মাইদুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫, ১০:২০ অপরাহ্ণ
সমাজ উন্নয়নে পেশাজীবীদের ভুমিকা শীর্ষক সেমিনার করলো- কচাকাটা পেশাজীবী ফাউন্ডেশন

কুড়িগ্রামের কচাকাটায় সমাজ উন্নয়নে পেশাজীবীদের ভুমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ ১০ জুন কচাকাটা কলেজ হলরুমে মোঃ নুর ইসলাম, জয়েন্ট ডিরেক্টর, বাংলাদেশ ব্যাংক এর সভাপতিত্বে এই সেমিনার আয়োজন করে কচাকাটা পেশাজীবী ফাউন্ডেশন।

সেমিনারে সমাজ উন্নয়নে পেশাজীবীদের ভুমিকার বিভিন্ন দিক তুলে ধরে একটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। পরে এ বিষয়ে দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক ও সমাজ সেবক আলোচনায় অংশ নেন।

গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন জনাব মোঃ আব্দুল হাকিম, লেখক ও সৌদি আরব প্রবাসী।

সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অফিসার ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত) কচাকাটা থানা।

এছাড়াও সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব মোঃ লুৎফর রহমান দুলু,ডিজিএম (অব.), মাওলানা মোঃ হানিফ উদ্দিন, অধ্যক্ষ (অব), অধ্যক্ষ, কচাকাটা কলেজ, অধ্যক্ষ, বলদিয়া ডিগ্রি কলেজ, অধ্যক্ষ, কচাকাটা মহিলা কলেজ, প্রধান শিক্ষক কচাকাটা বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়, সুপার, কচাকাটা বাজার দ্বিমুখী দাখিল মাদরাসা, প্রধান শিক্ষক কচাকাটা বালিকা বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়, চেয়ারম্যান, কেদার, কচাকাটা ও বলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ।

উক্ত সেমিনারে কচাকাটা থানার বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তি, ব্যাংকার, প্রকৌশলী, শিক্ষাবিদ, গবেষক ও সমাজ সেবকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।