কালকিনি চরদৌলত খান ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতের ডকুমেন্টেশন পর্যবেক্ষণ

মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার চরদৌলত খান ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতের ডকুমেন্টেশন পর্যবেক্ষণ করেন মাদারীপুর জেলার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (উপসচিব)জনাব মুহাম্মদ হাবিবুল আলম।স্হানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক( উপ-সচিব) তিনি বলেন চরদৌলত খান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান,মেম্বার,গ্রাম পুলিশ ও ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা, হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর (পেশকার গ্রাম আদালত) এবং সকলের যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে আর সেই কারনেই ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার পেয়ে থাকেন।স্হানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক (উপসচিব)বলেন নথি রেজিস্ট্রার হালনাগাদ রাখার ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই ডাসার ও কালকিনি উপজেলা কো-অর্ডিনেটর নাসির উদ্দিন লিটনকে। উপ-পরিচালক আরও বলেন প্রতি মাসে অন্তত পাঁচ টি করে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে তিনি আরোও বলেন গ্রাম আদালতের কোন মামলা সালিশ করা যাবেনা কেননা সালিসের কোন স্হায়ী ভিত্তি নেই।গ্রাম আদালত অনধিক তিনলক্ষ টাকা পযন্ত দেওয়ানী ও ফৌজদারি বিরোধ নিষ্পত্তি করতে পারে।ফৌজদারী মামলার ফি ১০/- টাকা এবং দেওয়ানী মামলার ফি ২০/-টাকা এ ছাড়া এ আদালতে অন্য কোন টাকা লাগেনা।আরও উপস্থিত ছিলেন চরদৌলত খান ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা রিপন দা,গ্রাম আদালতের পেশকার মো:রিয়াদ মাহমুদ ,বিভিন্ন ওয়ার্ডের নারী ও পুরুষ মেম্বার,গ্রাম পুলিশ সহ স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।